• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১
টপ নিউজ
ছনুয়া ইউনিয়নে নিজ উদ্যোগে রাস্তাঘাট মেরামত কিশোরগঞ্জে দূর্গামন্ডপ পরিদর্শন করলেন সাবেক এমপি বিলকিস ইসলাম পুলপাড় রায়ের বাজার মন্দির পরিদর্শনে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম মালদ্বীপে রফিকুল আলম মজনুকে সংবর্ধনা শারদীয় দুর্গাপূঁজা উপলক্ষে ঢাকেশ্বরী মন্দির পূঁজা মন্ডপ পরিদর্শনে বিএনপি চীফ প্রসিকিউটর বনাম শেখ হাসিনার মামলার ৫৪তম সাক্ষ্যগ্রহণ আজ মেধা কাজে লাগালে বিশ্বে স্বনামধন্য হওয়া যায় - আবদুস সালাম হোয়াটসঅ্যাপের নতুন চমক ‘শিডিউল কল’ ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরের পূজা প্রস্তুতি পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের দায়িত্ব রাষ্ট্র নেবে: আমিনুল হক

বিএমডির ইআইবিএ প্রকল্প : সেচের চাহিদা মেটাবে ‘পদ্মার পানি’

   ২০ জুলাই ২০২৫, ০২:২৫ পি.এম.
বিএমডির ইআইবিএ প্রকল্প

মোঃ রমজান আলী রাজশাহী ব্যুরো 

গ্রীষ্মকালে বরেন্দ্র অঞ্চলের কৃষিতে পানির অভাব বেশ লক্ষ্য করা যায়। এইসময় জমিতে সেচের পানির অভাব এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে ফসলের ক্ষতি বেড়ে যায় কয়েকগুণ। কিছু ক্ষেত্রে ফলনও কমে যায় উল্লেখযোগ্য হারে। এই অঞ্চলের কৃষি মূলত বোরো ধান এবং অন্যান্য রবিশস্যের উপর বেশি নির্ভরশীল। কিন্তু গ্রীষ্মকালে পানির অভাব একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষ করে, গভীর নলকূপের মাধ্যমে অতিরিক্ত পানি উত্তোলনের ফলে পানির স্তর নিচে নেমে যায়, যা সেচের খরচ বাড়িয়ে দেয় এবং ফলনও কমিয়ে দেয়। কিছু এলাকায়, পানির অভাবে বোরো ধান চাষ করা সম্ভব হয় না। এইসময় জমিগুলো পতিত হয়ে পড়ে থাকে।

বৃষ্টিপাতের অভাব এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে সৃষ্ট সমস্যা মোকাবিলায় বরেন্দ্র অঞ্চলে শস্য বহুমুখীকরণের উপর জোর দিয়েছে বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ)। সেই লক্ষ্যে রাজশাহী বিভাগে প্রবাহিত পদ্মা নদীর পানি পাইপলাইনের মাধ্যমে বিলের পাশ্ববর্র্তী খালে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। যাতে খরা মৌসুমে সেই খাল থেকে কৃষক সেচের মাধ্যমে জমিতে পানি নিতে পারেন। ‘বরেন্দ্র এলাকায় খালে পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে সেচ সম্প্রসারণ দ্বিতীয় পর্যায়ে (ইআইবিএ)’ প্রকল্পের মাধ্যমে বিভাগের রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী ও বাগমারা উপজেলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট, নাচোল, গোমস্তাপুর, শিবগঞ্জ, সদর উপজেলা ও নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলায় ২শত ৪৯ কোটি ৪০ লক্ষ্য টাকা ব্যয়ে এই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

সোমবার সরেজমিনে রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলায় গিয়ে দেখা যায়, সেখানে এই প্রকল্পের কাজ শেষ পর্যায়ে। ভূ-গর্ভস্থ পানির উপরে চাপ কমাতে উপজেলার পদ্মা নদীর হাটপাড়া ও সারেংপুরে দুটি স্থানে বুস্টার পয়েন্ট থেকে সাড়ে তিন কিলোমিটার দূরত্বে সরমংলা খালে পানি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পূর্বের ১০ ইঞ্চি ইউপিভিসি ও এমএস পাইপের পরিবর্তে বর্তমানে ২০ ইঞ্চি এইচডিপি (উচ্চ-ঘনত্বের প্লাষ্টিক পাইপ) মাটির নিচে স্থাপন করা হচ্ছে। যাতে ৬০ কিউসেক পানি প্রবাহ নিশ্চিত করা যাবে। সরমংলা খালে পানি প্রবাহ সুষ্ঠভাবে বন্ঠন করার জন্য ১ হাজার ৬০০ মিটার খাল খনন করার উদ্যেগ গ্রহণ করেছে বিএমডিএ। যার ভিতরে ৫০০ মিটার খনন কাজ সম্পন্ন হয়েছে। খাল থেকে পানি জমিতে নেওয়ার জন্য ৪টি সোলার এলএলপি স্থাপন করা হচ্ছে, যাতে বিদ্যূতের উপরেও চাপ কমবে। বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) জানিয়েছে, এই প্রকল্পের আওতায় ইতিমধ্যে ২৯ কিলোমিটার দৈঘ্যের সরমংলা খাল থেকে ৩৬ টি পয়েন্টের মাধ্যমে ৮৬৪ হেক্টর জমিতে চাষাবাদ শুরু হয়েছে। যেখানে আগে পানির অভাবে চাষাবাদ কমে যেত এখন সেখানে পানি প্রবাহ নিশ্চিতে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।

গোদাগাড়ী সদর উপজেলার চাষী আলী হোসেন বলেন, ‘আগে আমরা জমিতে চাষের জন্য পানি পেতাম না। ধান লাগাতে প্রচুর পানির প্রয়োজন হতো। ড্রিপ (গভীর নলকূপ) সেখানে সিরিয়াল দিয়ে পানি নিতে হতো। এখন আমরা সরমংলা খাল থেকেই আমাদের জমিতে সহজেই সেচের পানি নিতে পারছি। এতে আমাদের অনেক উপকার হচ্ছে।’

উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের কৃষক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘জমি চাষে পানি সংকট অনেক আগে থেকেই। পানির অভাবে বেশিরভাগ জমিতে চাষ করতে পারি না। বিশেষ করে ধান চাষ করতে গেলে অনেক সমস্যা হয়। প্রকল্পটি আমাদের জন্য আর্শিবাদস্বরুপ। আমরা কৃষকের পক্ষ থেকে বিএমডিএ কর্তৃপক্ষ কে বিশেষ ধন্যবাদ জানাই।’

বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) নির্বাহী প্রকৌশলী রফিকুল হাসান বলেন, ‘আমাদের বরেন্দ্র অঞ্চলে শুষ্ক মৌসুমে কৃষকদের প্রধান সমস্য হচ্ছে সেচের পানির অভাব। প্রয়োজনের সময় জমিতে তারা পানি পায়না। কিন্তু এই প্রকল্পের মাধ্যমে পদ্মা নদীর ভূ-উপরিস্থ পানি পাইপলাইনের মাধ্যমে বিলের পাশ্ববর্তী খালে জমা করা হচ্ছে, যাতে শুষ্ক মৌসুম সহ সবসময় কৃষক সেখান থেকে পানি নিতে পারে। আগে তারা গভীর নলকূপ থেকে পানি নিতো ফলে ভূ-গর্ভস্থ পানির উপরে চাপ পড়তো এবং কৃষকের ব্যয় বাড়তো। গভীর নলকূপে বিঘা প্রতি পানি নিতে কৃষকের খরচ হতো ১২ শো থেকে ১৬ শো টাকা, আর এই প্রকল্পে পানি নিতে কৃষকের খরচ হবে ৭ শো থেকে ১ হাজার টাকা। যাতে কৃষকের অনেক সাশ্রয় হবে।’

এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ভূ-গর্ভস্থ পানি এবং বিদ্যূৎ শক্তির উপরে চাপ কমবে জানিয়ে বিএমডিএ’র তত্ববধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক নাজিরুল ইসলাম বলেন, ‘ভূ-গর্ভস্থ পানি এবং বিদ্যূত শক্তির উপরে চাপ কমাবে ইআইবিএ প্রকল্প। যাতে সারাবছর পানি পাবে বরেন্দ্র অঞ্চলের কৃষক। এতে ভূ-গর্ভস্থ পানির রিচার্জ বাড়বে, নবায়নযোগ্য সৌরশক্তি ব্যবহার করা হবে। নদীর পানি সেচ কাজে ব্যবহারের ফলে পানির উত্তম ব্যবহার হবে। এছাড়াও পূনঃখননকৃত জলাধারের পাড়ে বৃক্ষরোপন কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে যা পুষ্টির যোগানসহ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করবে।’ গ্রীষ্মকালে বরেন্দ্র অঞ্চলের কৃষিতে পানির অভাব বেশ লক্ষ্য করা যায়। এইসময় জমিতে সেচের পানির অভাব এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে ফসলের ক্ষতি বেড়ে যায় কয়েকগুণ। কিছু ক্ষেত্রে ফলনও কমে যায় উল্লেখযোগ্য হারে। এই অঞ্চলের কৃষি মূলত বোরো ধান এবং অন্যান্য রবিশস্যের উপর বেশি নির্ভরশীল। কিন্তু গ্রীষ্মকালে পানির অভাব একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষ করে, গভীর নলকূপের মাধ্যমে অতিরিক্ত পানি উত্তোলনের ফলে পানির স্তর নিচে নেমে যায়, যা সেচের খরচ বাড়িয়ে দেয় এবং ফলনও কমিয়ে দেয়। কিছু এলাকায়, পানির অভাবে বোরো ধান চাষ করা সম্ভব হয় না। এইসময় জমিগুলো পতিত হয়ে পড়ে থাকে।

বৃষ্টিপাতের অভাব এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে সৃষ্ট সমস্যা মোকাবিলায় বরেন্দ্র অঞ্চলে শস্য বহুমুখীকরণের উপর জোর দিয়েছে বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ)। সেই লক্ষ্যে রাজশাহী বিভাগে প্রবাহিত পদ্মা নদীর পানি পাইপলাইনের মাধ্যমে বিলের পাশ্ববর্র্তী খালে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। যাতে খরা মৌসুমে সেই খাল থেকে কৃষক সেচের মাধ্যমে জমিতে পানি নিতে পারেন। ‘বরেন্দ্র এলাকায় খালে পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে সেচ সম্প্রসারণ দ্বিতীয় পর্যায়ে (ইআইবিএ)’ প্রকল্পের মাধ্যমে বিভাগের রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী ও বাগমারা উপজেলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট, নাচোল, গোমস্তাপুর, শিবগঞ্জ, সদর উপজেলা ও নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলায় ২শত ৪৯ কোটি ৪০ লক্ষ্য টাকা ব্যয়ে এই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

সোমবার সরেজমিনে রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলায় গিয়ে দেখা যায়, সেখানে এই প্রকল্পের কাজ শেষ পর্যায়ে। ভূ-গর্ভস্থ পানির উপরে চাপ কমাতে উপজেলার পদ্মা নদীর হাটপাড়া ও সারেংপুরে দুটি স্থানে বুস্টার পয়েন্ট থেকে সাড়ে তিন কিলোমিটার দূরত্বে সরমংলা খালে পানি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পূর্বের ১০ ইঞ্চি ইউপিভিসি ও এমএস পাইপের পরিবর্তে বর্তমানে ২০ ইঞ্চি এইচডিপি (উচ্চ-ঘনত্বের প্লাষ্টিক পাইপ) মাটির নিচে স্থাপন করা হচ্ছে। যাতে ৬০ কিউসেক পানি প্রবাহ নিশ্চিত করা যাবে। সরমংলা খালে পানি প্রবাহ সুষ্ঠভাবে বন্ঠন করার জন্য ১ হাজার ৬০০ মিটার খাল খনন করার উদ্যেগ গ্রহণ করেছে বিএমডিএ। যার ভিতরে ৫০০ মিটার খনন কাজ সম্পন্ন হয়েছে। খাল থেকে পানি জমিতে নেওয়ার জন্য ৪টি সোলার এলএলপি স্থাপন করা হচ্ছে, যাতে বিদ্যূতের উপরেও চাপ কমবে। বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) জানিয়েছে, এই প্রকল্পের আওতায় ইতিমধ্যে ২৯ কিলোমিটার দৈঘ্যের সরমংলা খাল থেকে ৩৬ টি পয়েন্টের মাধ্যমে ৮৬৪ হেক্টর জমিতে চাষাবাদ শুরু হয়েছে। যেখানে আগে পানির অভাবে চাষাবাদ কমে যেত এখন সেখানে পানি প্রবাহ নিশ্চিতে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।

গোদাগাড়ী সদর উপজেলার চাষী আলী হোসেন বলেন, ‘আগে আমরা জমিতে চাষের জন্য পানি পেতাম না। ধান লাগাতে প্রচুর পানির প্রয়োজন হতো। ড্রিপ (গভীর নলকূপ) সেখানে সিরিয়াল দিয়ে পানি নিতে হতো। এখন আমরা সরমংলা খাল থেকেই আমাদের জমিতে সহজেই সেচের পানি নিতে পারছি। এতে আমাদের অনেক উপকার হচ্ছে।’

উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের কৃষক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘জমি চাষে পানি সংকট অনেক আগে থেকেই। পানির অভাবে বেশিরভাগ জমিতে চাষ করতে পারি না। বিশেষ করে ধান চাষ করতে গেলে অনেক সমস্যা হয়। প্রকল্পটি আমাদের জন্য আর্শিবাদস্বরুপ। আমরা কৃষকের পক্ষ থেকে বিএমডিএ কর্তৃপক্ষ কে বিশেষ ধন্যবাদ জানাই।’

বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) নির্বাহী প্রকৌশলী রফিকুল হাসান বলেন, ‘আমাদের বরেন্দ্র অঞ্চলে শুষ্ক মৌসুমে কৃষকদের প্রধান সমস্য হচ্ছে সেচের পানির অভাব। প্রয়োজনের সময় জমিতে তারা পানি পায়না। কিন্তু এই প্রকল্পের মাধ্যমে পদ্মা নদীর ভূ-উপরিস্থ পানি পাইপলাইনের মাধ্যমে বিলের পাশ্ববর্তী খালে জমা করা হচ্ছে, যাতে শুষ্ক মৌসুম সহ সবসময় কৃষক সেখান থেকে পানি নিতে পারে। আগে তারা গভীর নলকূপ থেকে পানি নিতো ফলে ভূ-গর্ভস্থ পানির উপরে চাপ পড়তো এবং কৃষকের ব্যয় বাড়তো। গভীর নলকূপে বিঘা প্রতি পানি নিতে কৃষকের খরচ হতো ১২ শো থেকে ১৬ শো টাকা, আর এই প্রকল্পে পানি নিতে কৃষকের খরচ হবে ৭ শো থেকে ১ হাজার টাকা। যাতে কৃষকের অনেক সাশ্রয় হবে।’

এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ভূ-গর্ভস্থ পানি এবং বিদ্যূৎ শক্তির উপরে চাপ কমবে জানিয়ে বিএমডিএ’র তত্ববধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক নাজিরুল ইসলাম বলেন, ‘ভূ-গর্ভস্থ পানি এবং বিদ্যূত শক্তির উপরে চাপ কমাবে ইআইবিএ প্রকল্প। যাতে সারাবছর পানি পাবে বরেন্দ্র অঞ্চলের কৃষক। এতে ভূ-গর্ভস্থ পানির রিচার্জ বাড়বে, নবায়নযোগ্য সৌরশক্তি ব্যবহার করা হবে। নদীর পানি সেচ কাজে ব্যবহারের ফলে পানির উত্তম ব্যবহার হবে। এছাড়াও পূনঃখননকৃত জলাধারের পাড়ে বৃক্ষরোপন কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে যা পুষ্টির যোগানসহ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করবে।’

ভিওডি বাংলা/ এমএইচ

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
সাতক্ষীরা শিক্ষকদের ৫ দফা দাবি বাস্তবায়নের সংবাদ সম্মেলন
সাতক্ষীরা শিক্ষকদের ৫ দফা দাবি বাস্তবায়নের সংবাদ সম্মেলন
কিশোরগঞ্জে বিশ্ব শিক্ষক দিবসে শিক্ষকবৃন্দের ৫দফা দাবি
কিশোরগঞ্জে বিশ্ব শিক্ষক দিবসে শিক্ষকবৃন্দের ৫দফা দাবি
গুইমারায় আগুনে ১৯ টি দোকান পুড়ে ছাই
গুইমারায় আগুনে ১৯ টি দোকান পুড়ে ছাই