• ঢাকা বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১
টপ নিউজ
ছনুয়া ইউনিয়নে নিজ উদ্যোগে রাস্তাঘাট মেরামত কিশোরগঞ্জে দূর্গামন্ডপ পরিদর্শন করলেন সাবেক এমপি বিলকিস ইসলাম পুলপাড় রায়ের বাজার মন্দির পরিদর্শনে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সালাম মালদ্বীপে রফিকুল আলম মজনুকে সংবর্ধনা শারদীয় দুর্গাপূঁজা উপলক্ষে ঢাকেশ্বরী মন্দির পূঁজা মন্ডপ পরিদর্শনে বিএনপি চীফ প্রসিকিউটর বনাম শেখ হাসিনার মামলার ৫৪তম সাক্ষ্যগ্রহণ আজ মেধা কাজে লাগালে বিশ্বে স্বনামধন্য হওয়া যায় - আবদুস সালাম হোয়াটসঅ্যাপের নতুন চমক ‘শিডিউল কল’ ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরের পূজা প্রস্তুতি পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের দায়িত্ব রাষ্ট্র নেবে: আমিনুল হক

বার্জ মাউন্টেড মামলা

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা সচলের উদ্যোগ দুদকের

   ১৮ মে ২০২৫, ০২:৫৫ পি.এম.
ছবি: সংগৃহীত

আদালত প্রতিবেদক

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বাতিল হওয়া দুর্নীতির মামলা সচলের উদ্যোগ নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দেড় দশক আগে ভাসমান বিদ্যুৎ কেন্দ্র (বার্জ মাউন্টেড) দুর্নীতির মামলাটি বাতিল করে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছিলেন, তা বাতিলের আবেদন করেছে দুদক। আগামী ১৫ জুলাই প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে মামলা সচলে দুদকের করা আবেদনের উপর শুনানির জন্য দিন ধার্য করা হয়েছে। 

রোববার (১৮ মে) বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির বেঞ্চ এদিন ধার্য করে দেন। দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এই মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অপরাধের প্রাথমিক উপাদান রয়েছে। তিনি একজন এজাহারনামীয় আসামি। মামলায় ৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের পর মামলা বাতিলের কোনো সুযোগ আইনে নেই। এ কারণে মামলাটি সচল করা প্রয়োজন।

এ বিষয়ে দুদক আইনজীবী অ্যাডভোকেট আসিফ হাসান বলেন, হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করা হয়েছে। এই আপিলের উপর ১৫ জুলাই শুনানি হবে।

বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের নামে তিন কোটি টাকা ঘুষ নিয়ে বেসরকারি খাতে তিনটি ভাসমান বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনের কাজে বিশেষ সুবিধা দেওয়ার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনাসহ সাতজনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় এ মামলা দায়ের করে। ২০০৮ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি সাত জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে দুদক। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জাতীয় সংসদ ভবনে স্থাপিত বিশেষ জজ আদালত-১-এ এই মামলার বিচার শুরু হয়। তখন আদালত ৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন। পরে শেখ হাসিনার আবেদনে এই মামলার বিচার কাজ স্থগিত করেন হাইকোর্ট।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে। এরপরই মামলাটি বাতিলে রুল শুনানির উদ্যোগ নেন শেখ হাসিনা। ওই রুল যথাযথ ঘোষণা করে ২০১০ সালের ১৩ এপ্রিল বিচারপতি মো. শামসুল হুদা ও বিচারপতি আবু বকর সিদ্দিকীর হাইকোর্ট বেঞ্চ শেখ হাসিনা বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটি বাতিল করে রায় দেন। উচ্চ আদালতের এই রায়ের পর দীর্ঘ দেড় দশক আপিল বিভাগে যায়নি দুদক।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর দুর্নীতির এই মামলাটি সচলের উদ্যোগ নেয় দুদক। হাইকোর্টের রায় বাতিল চেয়ে ৫ হাজার ৪৫২ দিন পর আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় লিভ টু আপিল করে দুদক।

গত ১৭ মার্চ আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত আবেদনটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন। আজ আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় ছিলো। তখন আপিল বিভাগ জানায়, আবেদনটি প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি হবে। 

ভিওডি বাংলা/ডিআর

  • দেশজুড়ে এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
পাসপোর্ট ফেরত পেলেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পেলেন না মেঘনা আলম
৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিসি সুলতানার জামিন চেম্বারেও বহাল
সাবেক ডিসি সুলতানার জামিন চেম্বারেও বহাল